# প্রাণীর শ্রেনীবিভাগে ছাগল, ভেড়া, দুম্বা একজনের নামেই কোরবানি দিতে হবে। গরু, মহিষ, উটে সর্বোচ্চ সাতজন শরিক হতে পারেন।

# পশু ক্রয় করার সময় দেখতে হবে পশু চঞ্চল কিনা, তার লেজ নড়াচড়া, শরীর ও সুন্দর চোখ, খাবার দিলে সহজেই খেয়ে ফেলা ও তার শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক কিনা, দাঁড়ানো অবস্থায় কোনো ছটফট করছে কিনা ইত্যাদি লক্ষ দেখতে হবে।

 # ঈদুল আজহার নামাজের পর থেকে শুরু করে অর্থাত্ জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত কুরবানীর সময়।

 নিজের কুরবানীর পশু নিজে জবাই করা সবচেয়ে উত্তম। জবাইয়ের সময় পশুর মাথা দক্ষিণ দিকে এবং পা পশ্চিম দিকে রেখে অর্থাৎ কেবলামুখী করে শোয়ায়ে পূর্ব দিক থেকে চেপে ধরতে হবে, তারপর ছুরি চালাতে করতে হবে।

# কুরবানির শিং, হাড়, দাঁত ও অন্যান্য উচ্ছিষ্ট জমা করে রাখুন। গোশত কাটা ও বণ্টন প্রকৃয়া সম্পন্ন হওয়ার পর সকল বর্জ্য যত্রতত্র না ফেলে এক জায়গায় করে মাটিতে গর্ত করে পুতে ফেলতে হবে বা প্যাকেটজাত করে স্থানীয় ময়লা ফেলার বক্সে জমা দিতে হবে।

# চামড়া প্রস্তুত ও গোশত আলাদা করা সম্পন্ন হয়ে গেলে জবাইকৃত স্থানটি ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ঝাড়ু দিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করুন। একইভাবে গোশত কাটার স্থানটিও ময়লা আবর্জনা মুক্ত করে ধুয়ে পরিষ্কার রাখুন।

# কোরবানির গোশত তিন ভাগে ভাগ করা উত্তম। এক ভাগ নিজের জন্য, এক ভাগ গরিবদের জন্য, আর এক ভাগ আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীদের জন্য।

Leave a comment

Casinos en Argentina con Depósito Mínimo de 1000 ARS