বাসা কিংবা অফিস বদলের ঝামেলায় পড়লে শিফটিংইয়ের বাজেট তৈরিতে পরামর্শ পাওয়া যাবে সেবা ডট এক্সওয়াইজেড সার্ভিস প্ল্যাটফর্মে।
কর্মকর্তারা বলছেন, শিফটিংয়ে নতুনত্ব আনবে “ফ্রি কোটেশন” নামে ফিচারটি।। প্রতিষ্ঠানটির স্ট্রেটেজিক বিজনেস ইউনিট লিডার জাহিদ হোসেন সম্প্রতি সেবা স্বপ্নবুননের সাথে আলাপ কালে জানান, নিজস্ব সার্ভিস প্রভাইডারদের মাধ্যমে গ্রাহকের ঠিকানায় গিয়ে কোটেশন তৈরি করে দেয়া হবে।
শিফটিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু দিক খেয়াল রাখলে ঝামেলা কম হবে বলে মনে করেন জাহিদ;।তিনি বলছেন শিফটিং পনেরো বিশদিন আগে থেকে প্রস্তুতি নেয়া ভালো।তিনি বলেন, “হোম শিফটিংইয়ের যারা রিসোর্স আছে তাদের সাথে যোগাযোগ আগে থেকে করতে হবে। বর্ষার দিনে জেনে নিতে হবে ট্রাক কিংবা পিকাপে ত্রিপল আছে কিন। ফার্নিচারকে ত্রুটিপূর্ন রাখতে বাবল র্যাপ দেয়া যেতে পারে। জাহিদ জানালেন বর্তমানে ত্রিশটির বেশি শিফটিং প্রতিষ্ঠান সংযুক্ত আছে সেবা এক্সওয়াইজেডের শিফটিং সেবার সাথে।
বাসা বদলানোর অন্তত এক সপ্তাহ আগে আপনার ইন্টারনেট, ডিশ ও ল্যান্ড ফোনের অফিসে যোগাযোগ করে রাখুন। তাদেরকে নতুন ঠিকানা জানিয়ে দিন, তাহলে নতুন বাসায় গিয়ে ইন্টারনেট,টিভি কিংবা ফোনের নিয়ে বিপদে পড়তে হবে না।
জাহিদ বলেন, “নতুন বাসার দরজা-জানালার পর্দার মাপ নিয়ে আগে থেকে নিয়েই সেলাই করতে দিয়ে দিন। বাসায় ওঠার ১/২ দিন আগে গিয়ে দেখুন বাসা ময়লা অবস্থায় আছে কিনা। বাসায় ধুলাবালি থাকলে সেগুলো পরিষ্কার করিয়ে নিন। রঙ না করা থাকলে বাড়ির মালিককে বলুন রঙ করে দিতে। বাথরুমগুলোকে ভালো করে পরিষ্কার করিয়ে নিন আগে থেকেই,”।
প্যাকিং এর সময় কোন বাক্সে কি রেখেছেন সেটা একটা তালিকা তৈরি করার পরামর্শ এই কর্মকর্তার। বাক্সের গায়ে আঠা দিয়ে লাগিয়ে রাখুন, তাহলে জিনিসপত্র খুঁজে পেতে সুবিধা হবে। আর কাঁচের জিনিসপত্র বাক্সে ভরার আগে কাপড়ে পেঁচিয়ে নিন।
জাহিদ মনে করেন, বাসা বদলানোর কাজ খুব কষ্টকর।হলেও সবাই মিলে কাজগুলো ভাগ করে নিলে সহজ হয়ে যায় অনেকাংশে। তবে সেবার হোম শিফটিং প্যাকেজ নিলে আপনি বেশ আরামেই নিশ্চিন্তে বাসা বদল করতে পারবেন । সেবার সার্ভিস প্রোভাইডাররা দক্ষ ও ভেরিফাইড, তাই কোন টেনশনই করতে হবে না আপনার।
বাসা কিংবা অফিস বদলের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে ঘুরে আসতে পারেন সেবা ডট এক্সওয়াইজেড এর শিফটিং ক্যাটাগরিতে।