অসাবধানতাবশত মানবজীবনে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তেমনই একটি অসাবধানতার নাম কারেন্ট শক। দূর্ঘটনা কিংবা অসাবধানতার ফল…যাই বলি না কেনো কারেন্ট শক লাগলে আপনাকে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। এই সময়ে কি কি টিপস ফলো করলে জীবন বাঁচানো সম্ভব হবে এবং কি কি ভুল করা যাবে না তা নিয়েই সাজিয়েছি আমাদের আজকের আর্টিকেল। তাই আসুন sheba.xyz এর আজকের ব্লগে কারেন্ট শক লাগলে যে ভুলগুলো করা যাবে না তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।
মাতৃভাষা দিবস উদযাপনের উদ্যেগটি সর্বপ্রথম বাঙালিরাই নেয়। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোতে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আবেদন করা হলে ইউনেস্কো বাংলাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং একুশে ফেব্রুয়ারিকে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের স্বীকৃতি প্রদান করে। পরবর্তী বছর থেকে অর্থাৎ ২০০০ সাল থেকে পুরো বিশ্ব জুড়ে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এরপর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদেও ২০১০ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করার স্বীকৃতি প্রদান করে।
বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারি মাসে পহেলা ফাল্গুনের সূচনা হয় বসন্তের। সাধারণত রং কিংবা আনন্দের ঋতু হিসাবে এই সময়টাতে বেশ উৎসবের সাথেই শীতকে বিদায় জানানো হয়। সেই সাথে গ্রহণ করা হয় বসন্তের উষ্ণতা এবং প্রাণবন্ততা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অনেকেই এই উৎসব উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়। আর এই প্রস্তুতি শুরু হয় রুচিশীল ড্রেস এবং সাজ পছন্দের মাধ্যমে। উৎসবের ধরণ, নিজের পছন্দ এবং বাজেটসহ সবকিছু মিলিয়ে এই সময়ে পছন্দের ড্রেস ও সাজ বেছে নেওয়াটা কিছুটা কঠিন মনে হতে পারে।
ভ্যালেন্টাইনস ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস…খুব মধুর একটা দিন! আর কয়েকদিন পরই আসছে সেই কাঙ্খিত দিবস। সারা বিশ্বজুড়ে মানুষ তার প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে এই বিশেষ দিনটি উদযাপন করে। বিশেষ করে প্রেমিক প্রেমিকাদের জন্য এই দিবসটি যেন পরম আরাধ্য একটি দিন। কতো ভাবেই না মানুষ এই দিনটিকে উপভোগ্য করে তোলে। কতো আয়োজন পরিকল্পনা চলে সারা বছর ধরে এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে।
বাংলা পঞ্জিকার শেষ ঋতু বসন্তের প্রথম দিনটিকে পালন করা হয় “পহেলা ফাল্গুন” অথবা “বসন্ত উৎসব” নামে। এ উৎসব হয়ে উঠেছে বাঙালির সার্বজনীন প্রাণের উৎসবে। শুধু তাই নয়, নাগরিক জীবনেও বইতে শুরু করে ফাগুন হাওয়া। বসন্তকে গণ্য করা হয় নতুন প্রানের প্রতীক হিসেবে। এদিনে শুধু কেবল প্রকৃতি নয় মানুষও সেজে উঠে রঙিন রঙে বসন্ত বরণে।
শুরু হয়ে গেলো ঢাকার এক অন্যতম আকর্ষণ ঢাকা আন্তর্জাতিক বানিজ্য মেলা (Dhaka International Trade Fair)। গত ২১ জানুয়ারি থেকে ঢাকার পূর্বাচলে অনুষ্ঠিত হয়েছে এই মাসব্যাপী বানিজ্য মেলা যা চলবে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ঢাকার কাছাকাছি অবস্থিত নতুন স্যাটেলাইট শহর পূর্বাচলের কাঞ্চন ব্রিজের পাশে ঢাকা বাইপাস সড়কের পাশেই অনুষ্ঠিত হয়েছে ২৮ তম বাণিজ্য মেলা। পূর্বাচলের ৪ নং সেক্টরের শেষের প্রান্তে কাঞ্চন ব্রিজের পাশেই এটি অবস্থিত। প্রতি বছর জানুয়ারির প্রথম দিকে মেলার কার্যক্রম শুরু হলেও এবছর ২৮ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বানিজ্য মেলার কার্যক্রম কিছুটা দেরিতেই শুরু হয়েছে। তবে তা মেলায় লোক সমাগম এবং জনপ্রিয়তার উপর তেমন কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
তাহলে চাকরিজীবীদের বাসা শিফটিং এর সময় কোন ১০ টি বিষয় মাথায় রাখা উচিত? একজন চাকরিজীবীর জন্য বাসা শিফটিং এর সময় বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখা একান্ত জরুরি কেননা একজন চাকরিজীবীকে বাসা ও অফিস উভয় স্থানেই দায়িত্ব পালন করতে হয় এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে হয়। তাই আজকের আলোচিত বিষয়গুলো অনুসরণ করলেই আপনি সফলভাবে বাসা শিফটিং করতে পারবেন।
Dhanmondi is a busy area known for its lively atmosphere and diverse culture. It is also home to some of…
Moving home can be a challenging task that requires lots of careful planning. In Bangladesh, the process of home shifting…
বিয়ের কেনাকাটা করতে চাচ্ছেন? বিয়ের কেনাকাটার জন্য ঢাকায় সাশ্রয়ী জায়গা খুঁজছেন? বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম যেন আকাশ ছোঁয়া। তবে বিয়ের মতো একটি বিশেষ দিনের কেনাকাটার জন্য এখনো ঢাকায় এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের পণ্য পাওয়া যায়। নিউ মার্কেট, চাঁদনী চক, গাউছিয়া মার্কেট, ইস্টার্ন প্লাজা, বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স সহ আরো অনেক শপিং মল বা মার্কেট রয়েছে যেখানে আপনারা সাশ্রয়ী মূল্যে বিয়ের কেনাকাটা করতে পারবেন। আজকের সেবা ব্লগের আলোচনায় আমরা বিয়ের কেনাকাটায় ঢাকায় সেরা সাশ্রয়ী জায়গাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।