ঘর সাজাতে কার্পেটের ব্যবহার বহুলভাবে প্রচলিত। কার্পেট ঘরের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ধুলো-বালি থেকে মেঝেকে রক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়। নানা ধরনের অসাবধানতায় অনেক সময় আমাদের শখের কার্পেটে দাগ লেগে যেতে পারে। সাধারণত খাবারের দাগই কার্পেটে সবচেয়ে বেশী লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘর যতই পরিষ্কার থাকুক না কেন খাবারের দাগ কার্পেটে লেগে গেলে কার্পেটকে যেমন নোংরা লাগে তেমনি বাজে গন্ধেরও উদ্ভব ঘটে। তবে এতে ঘাবড়ানো কিছু নেই। হাতের কাছে থাকা সামান্য কিছু উপকরণের মাধ্যমেই কিন্তু এই খাবারের দাগ অপসারণ করা যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক, কি কি উপায়ে কার্পেট থেকে খাবারের দাগ তোলা সম্ভব।
একটি স্বাস্থ্যকর বাথরুম বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, তবে আমরা অনেকেই নিয়মিত পরিস্কার এবং ব্যাকটেরিয়া-মুক্ত বাথরুমের জন্য সঠিক পদক্ষেপের ব্যাপারে অসুবিধা অনুভব করতে পারি। বাথরুম প্রতিদিন ব্যবহৃত হয়, তাই এটি দ্রুত অপরিষ্কার হয়ে জীবাণু প্রতিষ্ঠানে রূপ নেয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
ময়লা ও অপরিষ্কার পরিবেশ থেকে রোগ জীবানুর উৎপত্তি! সেজন্য বাড়ি-ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত রাখা প্রয়োজন। ক্লিনিং বলতে আমরা বুঝি পরিষ্কারের জন্য যা ই করা হয় সেগুলোকে । তবে প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে আমরা দু’ভাবে পরিষ্কার করে থাকি – একটি হলো রেগুলার ক্লিনিং যা প্রতিদিনের প্রয়োজনে করা আবশ্যক, আর একটি হলো ডিপ ক্লিনিং, যেটি সাধারণত সপ্তাহে বা মাসে একবার করা হয় ।
ঘরের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে ঘর পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । ঘর ছোট বা বড় যাই হোক না কেন, পরিচ্ছন্নতা অতি প্রয়োজন । ঘর পরিষ্কারের জন্য কতই না ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয়! তবুও ঘর পরিষ্কার হয় না মনের মতো। জেনে নিন চকচকে ঘরের জন্য কিছু ঘরোয়া ক্লিনিং টিপস